কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন পরিষদ ফ্রান্সের আলোচনা সভা

প্রকাশিত: ৬:৩৮ পূর্বাহ্ণ, |                          

 

তাইজুল ফয়েজ, ফ্রান্স থেকে:

কুমিল্লা নামে বিভাগ বাস্তবায়নের দাবীতে ফ্রান্সের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গতকাল ৪ সেপ্টেম্বর রবিবার পেয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের এক অভিজাত হলে অনুষ্ঠিত হয়।
কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন পরিষদ ফ্রান্সের আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলী ভুট্টোর সভাপতিত্বে অধ্যাপক সাংবাদিক অপু আলম এর পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযুদ্ধা আ ক ম বাহা উদ্দিন বাহার, এম পি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ কাশেম, সাধারণ সম্পাদক দিওয়ার হোসেন কয়েছ, সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক শাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান সাত্তার আলী সুমন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসান মাহমুদ দুলাল।
সৈয়দ ফয়সাল ইকবাল হাশমি, আবু মোর্শেদ পাটোয়ারী,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ জামাল খান, শাহীন আরমান চৌধুরী,কামাল মিয়া, উবায়দুল্লাহ,ইব্রাহিম খলিল, আশিকুর রহমান আশিক, আনোয়ার হোসেন, এনামুল হক ইমন, জাহিদুল ইসলাম শহীদ, উম্মে হাবিবা,
সহ বিশিষ্ট ব্যবসায়িক সামাজিক রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন রিপন মজুমদার, সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।পরে জাতীয় সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি কে গণসংবর্ধনা জানান নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা কুমিল্লা নামে বিভাগ চান সে প্রস্তাব নিয়েই বক্তব্য রাখেন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর কাছে আবেদন রাখেন। প্রধান অতিথি আ’ক’ম বাহা উদ্দিন বাহার এম পি বক্তব্যে বলেন আমি কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে যাচ্ছি এবং ইতিমধ্যে আপনারা জানেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে তা উপস্থাপন করেছি। এই লক্ষ্যে আমি কাজ করছি। কুমিল্লার নামে বিভাগ চাই এই স্লোগান নিয়ে আমি এগিয়ে যাব ততদিন পর্যন্ত আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে প্রবাস থেকেও আপনাদের সকলের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন আজ আমরা যে যে অবস্থানে আছি আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা ৩০ লক্ষ শহীদের কাছে ঋণী, সেই ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।
তিনি কুমিল্লা বিভাগের ইতিহাস ঐতিহ্য তুলে প্রায় একঘন্টা উপর বক্তব্য রাখেন বক্তব্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিচারণ মূলক আলোচনা করেন। পরে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।