ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সম্মানে বিবিসির ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত: ৬:৪১ পূর্বাহ্ণ, |                          
  1. নিজস্ব প্রতিবেদন :বাংলাদেশ বিজনেস কনসালটিং(বিবিসি)ফ্রান্স আয়োজিত ফ্রান্সে অবস্থানরত বাংলা মিডিয়া সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল গতকাল রবিবার কিলিসী ক্যাপে লুনায় অনুষ্ঠিত হয়।
    সিনিয়র সাংবাদিক অধ্যাপক অপু আলমের সভাপতিত্বে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সুব্রত ভট্টাচার্য শুভ পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অল ইউরোপিয়ান অ্যাসোসিয়েশন আয়েবার মহাসচিব কাজী এনায়েত উল্লাহ ইনু।
    সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিলে বক্তব্য রাখেন এটিএন বাংলা ফ্রান্স প্রতিনিধি দেবেশ বড়ুয়া, তৃতীয় বাংলা ডটকম এর সম্পাদক এনায়েত হোসেন সোহেল,সময় টিভি ফ্রান্স প্রতিনিধি লুৎফুর রহমান বাবু,ইউরো বিডি টুয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক ইমরান মাহমুদ, আর টিভি ফ্রান্স প্রতিনিধি তাইজুল ফয়েজ, দৈনিক আমাদের সময় ফ্রান্স প্রতিনিধি আব্দুল মালেক হিমু, ইউরো ফোকাস এর সিইও এম আলী চৌধুরী, বাংলা টেলিগ্রাম এর সম্পাদক শাহ সোহেল আহমদ, এনটিভি ইউরোপ এর ফ্রান্স প্রতিনিধি আবুল কালাম মামুন, ডিবিসি নিউজ ফ্রান্স প্রতিনিধি ইকবাল মোঃ জাফর,বাংলা টিভি ফ্রান্স প্রতিনিধি রাসেল আহমদ,দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশ এর ফ্রান্স প্রতিনিধি শাবুল আহমদ, ওয়াদুদ খান, দৈনিক মুক্ত খবর এর ফ্রান্স প্রতিনিধি বাদল পাল, প্যারিস টাইমের সম্পাদক সালাহ উদ্দিন,এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন একুশে উদযাপন পরিষদ ফ্রান্সের সদস্য সচিব এমদাদুল হক স্বপন, স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, বরিশাল বিভাগীয় কমিউনিটি ফ্রান্সের সভাপতি উবায়দুল ইসলাম রিয়াদ,
    স্বরলিপি শিল্পীগোষ্ঠীর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুনসুর আহমেদ, কামাল পাশা, রাহুল আহমেদ।
    বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা কামাল সিকদার।
    ইফতার পরবর্তী দীর্ঘ আলোচনায় সাংবাদিকদের বক্তব্যে উঠে আসে প্রবাসীদের সমস্যা- সম্ভাবনা, বিশেষ করে ফ্রান্সের অতীতের নানান স্মৃতিচারণ বর্তমান ও ভবিষ্যৎ এর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়।
    প্রধান অতিথির কাছে সাংবাদিকরা ফ্রান্সে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের জন্য একটি স্থায়ী কালচারাল সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাব উপস্থাপন করেন।
    প্রধান অতিথি কাজী এনায়েতুল্লাহ ইনু দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দিয়ে বলেন কালচারাল সেন্টার স্থাপনের জন্য মাহে রামাদানের পর বৃহত্তর আকারে আলোচনা করে কর্ম -পদ্ধতি নির্ধারণ করে একটি কালচারাল সেন্টার স্থাপন করা হলে প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের মধ্যে দেশ প্রেম জাগ্রত করা সম্ভব।